নিজস্ব প্রতিবেদক, মৌলভীবাজার :: জাতীয় ভোক্তা-অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের মহাপরিচালকের সার্বিক নির্দেশনা এবং জেলা প্রশাসক, মৌলভীবাজারের তত্ত্বাবধানে জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর, মৌলভীবাজার জেলা কার্যালয় এর সহকারী পরিচালক মো: আল-আমিন এর নেতৃত্বে শেরপুর ফাঁড়ির পুলিশ ফোর্সের সহযোগিতায় মঙ্গলবার (২৮ জুলাই) মৌলভীবাজার সদর উপজেলার সরকার বাজার, বাজার রোড, আল মাহবুব সেন্টার, নাদামপুর বাজার, মাজার রোড, বেকামুড়া রোড, কাজির বাজারসহ বিভিন্ন জায়গায় নিত্য প্রয়োজনীয় ্রব্য সামগ্রীর হাট বাজার, ফার্মেসী এবং অন্যান্য ােকানে মনিটরিং ও সচেতনতামূলক কার্যক্রম পরিচালনা করা হয়।
উক্ত তদারকি অভিযানে মূল্য তালিকা না রাখা, মেয়াদ উত্তীর্ণ ঔষধ, খাদ্য পণ্য ও প্রসাধনী বিক্রয় করা, অতিরিক্ত ামে পণ্য বিক্রয় করা, নির্দিষ্ট তাপমাত্রায় ফ্রিজে ঔষধ সংরক্ষণ করার কথা থাকলেও ফ্রিজের বাহিরে রেখে ঔষধ বিক্রয় করাসহ বিভিন্ন অনিয়মেরায়ে সরকার বাজারে অবস্থিত ঝন্টু ষ্টোরকে ১ হাজার টাকা, জননী ভেরাইটিজ ষ্টোরকে ১ হাজার টাকা, ইয়াছমিন এন্ড মাহি ভেরাইটিজ ষ্টোরকে ২ হাজার টাকা, বাজার রোডে অবস্থিত জালালিয়া ফার্মেসীকে ৩ হাজার টাকা, আল মাহবুব সেন্টারে অবস্থিত মৌসুমী ফার্মেসীকে ২ হাজার টাকা, নাদামপুর বাজারে অবস্থিত জারা ষ্টোরকে ৫ শত টাকা, মাজার রোডে অবস্থিত রুবেল ডিপার্টমেন্টাল ষ্টোরকে ৩ হাজার টাকা জরিমানা আরোপ ও তা আদায় করা হয়।
আজকের অভিযানে মোট ৭ টি প্রতিষ্ঠানকে সর্বমোট ১২ হাজার ৫ শত টাকা জরিমানা ও তা আদায় করা হয়। পেঁয়াজ, রসুন, আদা, চাল, তেল, শাক-সবজি, কাচামাল, মশলাসহ নিত্য প্রয়োজনীয় ্রব্য সামগ্রী ন্যায্য মূল্যে প্রাপ্তি নিশ্চিত করার লক্ষ্যে এবং কেউ যাতে খাদ্য মজুত করে কৃত্রিম সঙ্কট তৈরি করতে না পারে, ভোগ্য পণ্য সামগ্রীরাম যেন কেউ অনৈতিক ভাবে বাড়াতে না পারে এবং নকল হ্যান্ড সেনিটাইজার ও নিম্ন মানের সংক্রমণরোধী জীবাণুনাশক বিক্রয় না করতে পারে সেই লক্ষ্যে জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর কর্তৃক প্রতিনিয়ত বাজার মনিটরিং কার্যক্রম চলমান থাকবে।