ন্যাশনাল ল’ অলিম্পিয়াডে মেট্রোপলিটন ইউনিভার্সিটির ১০ শিক্ষার্থীর অংশগ্রহণ

প্রকাশিত: ৯:০৬ পূর্বাহ্ণ, মে ১৭, ২০২৫

ন্যাশনাল ল’ অলিম্পিয়াডে মেট্রোপলিটন ইউনিভার্সিটির ১০ শিক্ষার্থীর অংশগ্রহণ

ন্যাশনাল ল’ অলিম্পিয়াডে মেট্রোপলিটন ইউনিভার্সিটির ১০ শিক্ষার্থীর অংশগ্রহণ

অনলাইন ডেস্ক

কুমিল্লাস্থ বাংলাদেশ আর্মি ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি অব সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজি (বাইয়াস্ট)-তে অনুষ্ঠিত ‘বাইয়াস্ট ন্যাশনাল ল’ অলিম্পিয়াড ২০২৫’-এর ‘ন্যাশনাল কনফারেন্স সেগমেন্টে’ অংশগ্রহণ করেছে মেট্রোপলিটন ইউনিভার্সিটির আইন ও বিচার বিভাগের ৫০তম ব্যাচের ১০ জন শিক্ষার্থী। গত ১৩ মে তারা পাঁচটি গ্রুপে ভাগ হয়ে অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ করেন।

এই মর্যাদাপূর্ণ অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণকারী শিক্ষার্থীরা হলেন শাহরিয়ার আলম মেহেদী তাপাদার, জয়ন্ত সেন, মো. তারেক মিয়া, রায়হান আহমেদ তালুকদার, মনোয়ার আহমেদ তারেক, শাহ ফজলে ইলাহি, ইমা আক্তার, খাতুনে জান্নাত ফাতেমা চৌধুরী, ফাতেমাতুজ জোহুরা ও রোজিনা বেগম।

অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাইয়াস্ট-এর ভাইস চ্যান্সেলর ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মোহাম্মদ নুর হোসাইন, বিএসপি, পিএসসি। সম্মানিত অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন কুষ্টিয়াস্থ ইসলামিক ইউনিভার্সিটির ভাইস চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. নাকীব মুহাম্মদ নাসরুল্লাহ। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন অনুষদের ডিন প্রফেসর ড. মুহাম্মদ একরামুল হক। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন বাইয়াস্ট-এর আইন বিভাগের প্রধান ও সহযোগী অধ্যাপক ড. মো. নাঈম আলিমুল হায়দার।

অনুষ্ঠানের ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন অনুষদের ডিন প্রফেসর ড. মুহাম্মদ একরামুল হক তার মূল্যবান বক্তব্যে মেট্রোপলিটন ইউনিভার্সিটির আইন ও বিচার বিভাগের অংশগ্রহণকারী শিক্ষার্থীদের উপস্থাপিত গবেষণাপত্রের ভূয়সী প্রশংসা করেন এবং তাদের ভবিষ্যৎ সাফল্যের জন্য শুভকামনা জানান।

এছাড়াও,বাইয়াস্টের আইন বিভাগের বিভাগীয় প্রধান ড. মো. নাঈম আলিমুল হায়দার মেট্রোপলিটন ইউনিভার্সিটির আইন ও বিচার বিভাগের শিক্ষার্থীদের স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণকে উষ্ণ অভিনন্দন জানান এবং তাদের আন্তরিক প্রশংসা করেন।

সংশ্লিষ্টরা জানান, মেট্রোপলিটন ইউনিভার্সিটির আইন ও বিচার বিভাগের এই ১০ জন শিক্ষার্থীর সক্রিয় অংশগ্রহণ এবং তাদের গবেষণাপত্রের প্রশংসা বিশ্ববিদ্যালয়ের একাডেমিক উৎকর্ষতার স্বাক্ষর বহন করে। এই অর্জন নিঃসন্দেহে অন্যান্য শিক্ষার্থীদেরও অনুপ্রাণিত করবে এবং আইন শিক্ষা ও গবেষণার ক্ষেত্রে নতুন দিগন্ত উন্মোচন করবে।